শোল মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ প্রচুর। শোল মাছের পুষ্টিগুণ অনেক থাকায় এই মাছের চাহিদা ব্যাপক।
শোল মাছ কে বিভিন্ন উপলক্ষে সুস্বাদু খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়।শোল মাছ নিয়মিত খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েকগুন বৃদ্ধি পায়। শোল মাছের দেহ লম্বা ও চাপা আকৃতি হয়ে থাকে। শোল মাছের উপকারিতা আমাদের শরীরের জন্য প্রচুর। এতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করে।
শোল মাছ আমাদের অতি পরিচিত একটি মাছ। শোল মাছের উপকারিতা প্রচুর ।এটি গ্রাম বাংলারএকটি পরিচিত মাছ। এই মাছকে আমরা সবাই কম বেশি চিনে থাকি। শোল মাছ মানবদেহের হাড় ও মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে,। হাড় গঠনে শোল মাছ গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাড়ন্ত বয়সের বাচ্চাদের নিয়মিত শোল মাছ খাওয়ালে এদের হাড় ও মাংশপেশি গঠনে কার্যকরি ভুমিকা পালন করে। এটি খেতে অত্যান্ত সুস্বাদু। এটি কষ্টকাঠিন্য রুগীদের জন্য ভালো কাজ করে। এই মাছ খেলে
পায়খানা কষা দূর হয়। এছাড়া পিত্ত ও রক্তের জন্য খুবই উপকারী। রক্ত বৃদ্ধিতে এই মাছ কার্যকরি ভূমিকা পালন করে। তাই রোগীর জন্য শোল মাছ ভাল ভূমিকা পালন করে। এছাড়া মানবদেহে পিত্ত খুব গুরুত্বপুর্ণ উপাদান। পিত্ত বেশি বৃদ্ধি পেলে বুমি বুমি ভাব লাগে তাই নিয়মিত শোল মাছ খেলে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।শোল মাছের ভোনা ও ঝোল উভয় অবস্থা খেতে ভালো লাগে।র্পূবে শোল মাছ নদী বিলে পুকুরে সামান্ন পাওয়া যেতো। কিন্তু বর্তমানে বাণিজ্যিক ভাবে এই মাছ চাষ করা হচ্ছে। এতে মাছ চাষিরা ব্যপক ভাবে লাভবান হচ্ছে। এই মাছ চাষ করে অনেক বেকার যৌবক কর্মসংস্থানের পথ খুজে পেয়েছে।
শোল মাছের পুষ্টিগুণ
অন্যান্য যে কোন মাছের থেকে শোল মাছের পুষ্টিগুণ কোন অংশে কম না। শোল মাছের পুষ্টি উপাদান যতেস্ট থাকায় এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিচে শোল মাছের পুষ্টি উপাদান দেওয়া হল
প্রতি ১০০ গ্রাম শোল মাছে আছে
ক্যালরি-৯৪
প্রোটিন-১৬ দশমিক ২ গ্রাম
ক্যালসিয়াম-১৪০ মিলিগ্রাম
আয়রন-শূন্য দশমিক ৫ মিলিগ্রাম
জিংক-১ হাজার ৮০ মাইক্রোগ্রাম
0 Reviews:
Post Your Review